কাঠ পাথর।
কিরণ প্রতিদিনের ন্যায় আজও মর্নিং ওয়ার্ক এ বের হয়। তাদের বাড়ি হতে নদীর এপার অপার ও বয়েস হোস্টেল এবং রেল লাইন এর গেট পার হয়ে সবুজ দিগন্তর ছওয়া। সে পথে যেতে যেতে
ঠিক রেল লাইন এর ওপরে একটি বেশ দামী দম দেওয়া ঘড়ি দেখতে পায়। কোতুহল বসত সে ঘড়ি টি হাতে নেই এবং নাড়াচাড়া করতে ঘড়ি ঠিক ১২ তা সময় গতকালের ডেট অনুযায়ী
বন্ধ দেখে। সে খেদুক্তি করে মরা ঘড়ির টাইম বা কি আর দম ফুরালে সে তো মরা ,কিন্তু অর্চার্য কেও ইটা কে মারতে বা গুড়িয়ে দিতে চায়।
যাই হোক ঘড়ি টি সে পকেটে নেই ও মর্নিং ওয়ার্কার উদেশ্যে চলে যাই। এই মহাট এ সকালে বেশ ভীর জমে ,সে তার বাবার সংগে ক্লাস ভি অবদি আসতো , এখন সে বেশ স্বাবলম্বী।
আকস্মিক নদীর অপার হতে ছেলেদের উন্মত্তা তার নজর কারে। তারা একটা ভারী কিছু তুলতে উন্মত দূর নদীর পার হতে যত টুকু বোঝা যায়। সে বাড়ি ফিরে ব্রেকফাস্ট করতে করতে মা এর কাছে ঘড়িটির ব্যাপারে বলে। ঘড়িটি পকেট হতে তুলে সে তার মা এর হাতে দেয়।
তার মা ঘড়িটি দেখতে দেখতে বলে তুই ইটা ভালো করিস নি। ব্রেকফাস্ট শেরে সে বন্ধুদের আড্ডায় জমে সেই ঘড়িটির ব্যাপারে বলতে যাবে এমন সময় তার এক বন্ধু সোহাম বলে
কাল রাতের হোস্টেলের ঘটনা শুনেসিস ? কাল রাতে হোস্টেলে একটি ২৫ বতছর এর ছেলে হোস্টলের বৈঠক খানায় গলায় ফাস দিয়ে মারা যায়। সেখানে একটি টেবিল ও দড়ি
ও এবং সকালে নদীর পার হতে তার মৃত দেহ উদ্ধার করে। কিরণ বলে আজ্জ সকালে সে তার কিছু তা আভাস পায় সে যখন মর্নিং ওয়ার্ক করতে যায়। সঅম বলে চলে কলেজে র HOD MAM এর একটি ঘড়ি গত কেকদিন ধরে পাওয়া যাছিল না। কে বা করা কেন জানে ঘড়ি টি চুরি করে বিষয় আশয় কিছু বোঝা যাছে না অবশ্য তার ব্যাগ হতে মোটা টাকা চুরি যাই নি
,সে দিন সে ব্যাঙ্ক হতে সাল্লারী জমা করে তার বাগে।
কিরণ মনে মনে বলে মেন হুন না অথবা ফরদিন ফ্লুএ।
তার এক বন্ধু বলে মানুষের মনে কত না তার যুক্ত বর্তমান crime world এর সাথে
তা এত সহজে সে কেন শহীদ হলো ?
আর এক বন্ধু বলে সর্ট সার্কিট।
নিজকে উধার করা ভগবান ক খুঁজে পাওয়া জ কোনো কাজের মধ্যে দিয়ে এটি বর্তমান
world এর প্রমিস জাস্ট নাথিং।
কিরণের সন্ধে টা ঝিম ঝিম করতে থাকে। তার সপ্ন হতে থাকে সে বেশ বিটা এম্মিসিওন হছে এমন কেমিস্ট্রি অফ ক্লাস এ বসে আছে আকস্মিক ফানেল বসত করে। সে ঘুম হতে জেগে ওঠে এ কোন হাই ক্লাস বসে আছে সে এবং তার কাজের অসফলতা ঠিক কি বোঝাতে চাইছে।
সে ভাবতে থাকে কিছু কি অপূর্ণ ভয় সে পুরুন করতে চলছে তার অবচতন চেতনা হত চিরদিনের মত না কি সে ও শত সার্কিট।
সে মনে মনে বলে the বিউটি অফ failure . যাই হোক তাকে তার ফেইসবুক এর প্রেমিকার
সাথে দেখা করতে হবে এমন কন ব্যবার নেই ৫ বছৰ এর আগে। আবার ভাবে সেই বয়স্ক প্রেমিকটা হয়ত বা তাকে ক্রমশ দুর্বল করে দিতে চায় ।
এর মধে তার মোবাইল এ রিং। সেই মেএটা আজ্জ সততি তার কাছে বেশ মত অঙ্কের টাকা দাবি করছে তার চত ভাই এর চোখ এ অসুস্ত তার জন্য। সে মে এ তা ক তাদের বাড়িতে আসতে বলে টাকা ট নেওয়ার র জন্য। কিন্তু তার সেই এক ঘোর সে তাকে ঠিক ৫ বছর পর
......এর মধে সে তার নিজের ও তার আড্রেস সম্পর্কে কোনো আলোকপথ করবে না।
সে প্রতি মুহুর্তে তার পাশে অনুপ্রেরণা ও মিষ্টি প্রেম এ তাকে ভোলাতে চাই তারই পছন্দের আভিজাত্যের ে খয়াল .
মে এ টা র অন্য বন্ধু গুলি র মধে এক বন্দু তার পর তার সঙ্গে বেশ খানিক তা গল্প করে।
তার ভাই এর চোখের কথা বলে।
সাদা সিধে কিরণ আত্মব্লিস্ণে অভস্ত সে পরে ব্যাপারে অবিশ্ব। স এর কারণ হতে চাই না।
সে তার সমস্ত অবচেতনা তার মা এর কাছে বলে তবু ও তার মনে বেশ অপূর্ণ খেকে যায়।
next....media mixing story.
have a nice story!
কিরণ প্রতিদিনের ন্যায় আজও মর্নিং ওয়ার্ক এ বের হয়। তাদের বাড়ি হতে নদীর এপার অপার ও বয়েস হোস্টেল এবং রেল লাইন এর গেট পার হয়ে সবুজ দিগন্তর ছওয়া। সে পথে যেতে যেতে
ঠিক রেল লাইন এর ওপরে একটি বেশ দামী দম দেওয়া ঘড়ি দেখতে পায়। কোতুহল বসত সে ঘড়ি টি হাতে নেই এবং নাড়াচাড়া করতে ঘড়ি ঠিক ১২ তা সময় গতকালের ডেট অনুযায়ী
বন্ধ দেখে। সে খেদুক্তি করে মরা ঘড়ির টাইম বা কি আর দম ফুরালে সে তো মরা ,কিন্তু অর্চার্য কেও ইটা কে মারতে বা গুড়িয়ে দিতে চায়।
যাই হোক ঘড়ি টি সে পকেটে নেই ও মর্নিং ওয়ার্কার উদেশ্যে চলে যাই। এই মহাট এ সকালে বেশ ভীর জমে ,সে তার বাবার সংগে ক্লাস ভি অবদি আসতো , এখন সে বেশ স্বাবলম্বী।
আকস্মিক নদীর অপার হতে ছেলেদের উন্মত্তা তার নজর কারে। তারা একটা ভারী কিছু তুলতে উন্মত দূর নদীর পার হতে যত টুকু বোঝা যায়। সে বাড়ি ফিরে ব্রেকফাস্ট করতে করতে মা এর কাছে ঘড়িটির ব্যাপারে বলে। ঘড়িটি পকেট হতে তুলে সে তার মা এর হাতে দেয়।
তার মা ঘড়িটি দেখতে দেখতে বলে তুই ইটা ভালো করিস নি। ব্রেকফাস্ট শেরে সে বন্ধুদের আড্ডায় জমে সেই ঘড়িটির ব্যাপারে বলতে যাবে এমন সময় তার এক বন্ধু সোহাম বলে
কাল রাতের হোস্টেলের ঘটনা শুনেসিস ? কাল রাতে হোস্টেলে একটি ২৫ বতছর এর ছেলে হোস্টলের বৈঠক খানায় গলায় ফাস দিয়ে মারা যায়। সেখানে একটি টেবিল ও দড়ি
ও এবং সকালে নদীর পার হতে তার মৃত দেহ উদ্ধার করে। কিরণ বলে আজ্জ সকালে সে তার কিছু তা আভাস পায় সে যখন মর্নিং ওয়ার্ক করতে যায়। সঅম বলে চলে কলেজে র HOD MAM এর একটি ঘড়ি গত কেকদিন ধরে পাওয়া যাছিল না। কে বা করা কেন জানে ঘড়ি টি চুরি করে বিষয় আশয় কিছু বোঝা যাছে না অবশ্য তার ব্যাগ হতে মোটা টাকা চুরি যাই নি
,সে দিন সে ব্যাঙ্ক হতে সাল্লারী জমা করে তার বাগে।
কিরণ মনে মনে বলে মেন হুন না অথবা ফরদিন ফ্লুএ।
তার এক বন্ধু বলে মানুষের মনে কত না তার যুক্ত বর্তমান crime world এর সাথে
তা এত সহজে সে কেন শহীদ হলো ?
আর এক বন্ধু বলে সর্ট সার্কিট।
নিজকে উধার করা ভগবান ক খুঁজে পাওয়া জ কোনো কাজের মধ্যে দিয়ে এটি বর্তমান
world এর প্রমিস জাস্ট নাথিং।
কিরণের সন্ধে টা ঝিম ঝিম করতে থাকে। তার সপ্ন হতে থাকে সে বেশ বিটা এম্মিসিওন হছে এমন কেমিস্ট্রি অফ ক্লাস এ বসে আছে আকস্মিক ফানেল বসত করে। সে ঘুম হতে জেগে ওঠে এ কোন হাই ক্লাস বসে আছে সে এবং তার কাজের অসফলতা ঠিক কি বোঝাতে চাইছে।
সে ভাবতে থাকে কিছু কি অপূর্ণ ভয় সে পুরুন করতে চলছে তার অবচতন চেতনা হত চিরদিনের মত না কি সে ও শত সার্কিট।
সে মনে মনে বলে the বিউটি অফ failure . যাই হোক তাকে তার ফেইসবুক এর প্রেমিকার
সাথে দেখা করতে হবে এমন কন ব্যবার নেই ৫ বছৰ এর আগে। আবার ভাবে সেই বয়স্ক প্রেমিকটা হয়ত বা তাকে ক্রমশ দুর্বল করে দিতে চায় ।
এর মধে তার মোবাইল এ রিং। সেই মেএটা আজ্জ সততি তার কাছে বেশ মত অঙ্কের টাকা দাবি করছে তার চত ভাই এর চোখ এ অসুস্ত তার জন্য। সে মে এ তা ক তাদের বাড়িতে আসতে বলে টাকা ট নেওয়ার র জন্য। কিন্তু তার সেই এক ঘোর সে তাকে ঠিক ৫ বছর পর
......এর মধে সে তার নিজের ও তার আড্রেস সম্পর্কে কোনো আলোকপথ করবে না।
সে প্রতি মুহুর্তে তার পাশে অনুপ্রেরণা ও মিষ্টি প্রেম এ তাকে ভোলাতে চাই তারই পছন্দের আভিজাত্যের ে খয়াল .
মে এ টা র অন্য বন্ধু গুলি র মধে এক বন্দু তার পর তার সঙ্গে বেশ খানিক তা গল্প করে।
তার ভাই এর চোখের কথা বলে।
সাদা সিধে কিরণ আত্মব্লিস্ণে অভস্ত সে পরে ব্যাপারে অবিশ্ব। স এর কারণ হতে চাই না।
সে তার সমস্ত অবচেতনা তার মা এর কাছে বলে তবু ও তার মনে বেশ অপূর্ণ খেকে যায়।
next....media mixing story.
have a nice story!
No comments:
Post a Comment